ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud Computing) এর সুবিধা নিম্নরুপ:
১. পরিমিতকরণ অর্জন: স্বল্প কর্মশক্তি ব্যবহার করে উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে প্রকল্প ও পণ্য একক প্রতি উৎপাদন খরচ হ্রাস করে।
২. সস্তায় কর্মশক্তিতে বিশ্বায়িত করা: ইন্টারনেট সুবিধা থাকা সাপেক্ষে বিশ্বের যে কেউ ঈষড়ঁফ এ প্রবেশ বা ব্যবহার করতে পারবে।
৩. প্রযুক্তির পরিকাঠামো ব্যয় হ্রাস: সর্বনিম্ন খরচ সাপেক্ষে তথ্য সহজে প্রবেশাধিকার বজায় রাখে। সাপ্তাহিক, ক্সত্রমাসিক বা বাৎসরিক চাহিদার উপর ভিত্তি করে পরিশোধের সুযোগ রাখে।
৪. মূলধন বিনিয়োগ হ্রাস: হার্ডওয়্যার, সফট্ওয়্যার বা লাইসেন্স খরচ মেটানোর জন্য অধিক অর্থ ব্যয় অপ্রয়োজনীয়।
৫. কার্যকর ব্যয় সংকোচন প্রক্রিয়া: সম্ভাব্য সংক্ষিপ্ততম সময়ে কম জনবল ব্যয়ে অধিক কর্ম সম্পাদন করে।
৬. অধিক কার্যকর প্রকল্প নিরীক্ষণ: সমাপ্তির সময় চক্রের আগেই কার্য সম্পাদন করায় বাজেটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা যায়।
৭. সহজ প্রবেশ্যতা নিশ্চিতকরণ: যেকোনো স্থান থেকে যখন খুশি এতে প্রবেশ সুবিধা জীবনকে আরও সহজ করে।
৮. নতুন সফটওয়্যার লাইসেন্স: ব্যয়বহুল সফট্ওয়্যার লাইসেন্স বা প্রোগ্রাম ক্রয় ছাড়াই এর বিস্তার ঘটানো যায়।
৯. নমনীয়তা: গুরুত্বপূর্ণ কর্মশক্তিকে বা অর্থ সম্পদকে বিপদাপন্ন না করেই গতিধারা পাল্টে ফেলা যায়।
১০. কর্মী প্রশিক্ষণ ব্যয় অনধিক: হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার বিষয়ে অনধিক জ্ঞান সম্পর্কে স্বল্পসংখ্যক কর্মশক্তি ব্যবহার করেও বেশি কাজ করা সম্ভব।
No comments:
Post a Comment