Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

Latest Post

Monday, December 14, 2020

সুনাম বলতে কী বুঝায়?

Be the first to comment!

সুনাম একটি অস্পর্শনীয় সম্পত্তি। কারণ এর কোনো বাহ্যিক অস্তিত্ব নাই। গুণগত পণ্য, সুবিধাজনক স্থানে ব্যবসায়ের অবস্থান, মালিক-কর্মচারীর সুন্দর ব্যবহার, ব্যক্তিগত সুখ্যাতি, ক্রেতাদের সন্তুষ্টির জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদি কারণে কারবার প্রতিষ্ঠান ক্রেতা সাধারণের নিকট আস্থাভাজন হয় এবং এর ফলে কারবারের বিক্রয় ও মুনাফা বৃদ্ধি পায়। 

সুনাম প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার বিবরণী উপস্থাপিত অদৃশ্য সম্পত্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম। সুনামের সর্বজনগ্রাহ্য তেমন কোনো সংজ্ঞা পাওয়া যায়নি। সাধারণভাবে সুনাম হলো একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সুখ্যাতির মূল্য, যে সুখ্যাতির ফলে ভবিষ্যতে প্রত্যাশিত লাভ সমজাতীয় প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অধিক হয়। অতি মুনাফা অর্জনের ক্ষমতাই একটি কারবার প্রতিষ্ঠানের সুনাম।

সুনামের হিসাব সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ক্রয়কৃত সম্পত্তিগুলোকে তাদের প্রকৃত বাজার মূল্যে ডেবিট এবং বিক্রেতাকে প্রদত্ত ক্রয় প্রতিদানকে ক্রেডিট করা হয় এবং এ দুয়ের পার্থক্যকে সুনাম হিসাবে ডেবিট করা হয়। সুনামকে তার কার্যকরী জীবনকালের মধ্যে অবলোপন করতে হবে। তবে তা অবশ্যই ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে। অবলোপন হিসাবভুক্ত করার জন্য অবলোপন খরচ (অসড়ৎঃরুধঃরড়হ বীঢ়বহংবং) কে ডেবিট এবং সুনাম (এড়ড়ফ রিষষ) কে ক্রেডিট করতে হয়।


Read More

অবচয় নির্ধারণে বিবেচ্য বিষয়সমূহ আলোচনা করুন।

Be the first to comment!

 অবচয় নির্ধারণের ক্ষেত্রে তিনটি উপাদান বা বিষয় বিবেচনা করতে হয়।

১. সম্পত্তির ক্রয়মূল্য: 

সম্পত্তির ক্রয়মূল্যের উপর ভিত্তি করে সম্পত্তির অবচয় নির্ধারণ করা হয়। ক্রয়মূল্যকে আনুমানিক আয়ুস্কাল দ্বারা ভাগ করে অবচয় নির্ধারণ করা হয়। তাই সম্পত্তির ক্রয়মূল্য অবচয় নির্ণয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

২. সম্পত্তির কার্যকরী জীবন:

অবচয় পরিমাপের জন্য সম্পত্তি থেকে কত বছর ধরে সুবিধা ভোগ করা যাবে অর্থাৎ সম্পত্তির কার্যকর আযুস্কাল কত সে সম্পর্কে অনুমান প্রয়োজন। যে সময় ধরে সম্পত্তি থেকে অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় তাই হলো সম্পত্তির অর্থনৈতিক আয়ুস্কাল। সাধারণত সম্পত্তির অর্থনৈতিক আয়ুস্কাল বস্তুগত আয়ুস্কাল থেকে কম হয়। 


সম্পত্তির কার্যকর আয়ুস্কাল সঠিকভাবে নির্ধারণ করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। সম্পত্তি অতীতে ব্যবহার হয়ে থাকলে সে সম্পর্কে অভিজ্ঞতা, কারিগরি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে সম্পত্তির কার্যকর আয়ুস্কাল সম্পর্কে অনুমান করা হয়।

৩. সম্পত্তির ভগ্নাবশেষ মূল্য:

অনুমিত কার্যকালের শেষে সম্পত্তি বিক্রি করে যে মূল্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়, তাকে ঐ সম্পত্তির ভগ্নাবশেষ মূল্য বলা হয়। এ মূল্যের পরিমাণ যৎসামান্য হলে তাকে শূন্য ধরা হয়। আর যদি পর্যাপ্ত হয়, তাহলে সম্পত্তি ক্রয় বা হারানোর সময় ঐ ভগ্নাবশেষের আনুমানিক মূল্য নির্ণয় করতে হয়। এর থেকে সম্পত্তির কার্যকালের শেষে সেটি অপসারণের সময় সম্ভাব্য অপসারণ সংক্রান্ত খরচ বাদ দিয়ে নিট ভগ্নাবশেষ মূল্য নির্ধারণ করতে হয়। নিট ভগ্নাবশেষ মূল্যের উপর ভিত্তি করেই অবচয়ের পরিমাণ নির্ণয় করা হয়।


Read More

অদৃশ্য বা অস্পর্শনীয় সম্পত্তি কাকে বলে?

Be the first to comment!

যেসব সম্পত্তি দেখা যায় না, স্পর্শ করা যায় না বা যার কোনো বাস্তব অস্তিত্ব নেই কিন্তু আর্থিক অবস্থার বিবরণী সম্পত্তি হিসাবে দেখানো হয় তাকে অদৃশ্য বা অস্পর্শনীয় সম্পত্তি বলে। যেমন-সুনাম, প্যাটেন্ট স্বত্ব, ট্রেড মার্ক, মুদ্রণ স্বত্ব, ব্রান্ড নাম, লিজ হোল্ডার, ফ্রেঞ্জাইজ ইত্যাদি। অদৃশ্য সম্পত্তির মধ্যে অধিকাংশ সম্পত্তির আয়ুস্কাল দীর্ঘ মেয়াদি হয় এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এসব সম্পত্তি থেকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকে। 

তবে বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে, প্রতিষ্ঠানে এমন কিছু চলতি সম্পত্তি থাকে যার কোনো বাহ্যিক অবস্থান বা অস্তিত্ব নেই কিন্তু তাকে অদৃশ্য সম্পত্তি বলা যাবে না। যেমনবিবিধ দেনাদার, অগ্রিম খরচ।

Weygandt, Kieso & Kimmel তাদের Accounting Principal গ্রন্থে অদৃশ্য সম্পত্তি সম্পর্কে বলেন, “দীর্ঘ মেয়াদী সম্পত্তির মালিকানা স্বত্ব হতে সৃষ্ট অধিকার সুযোগ এবং প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাকেই অদৃশ্য সম্পত্তি ধরা হয়। এসব সম্পত্তির কোনো বাস্তব অস্তিত্ব দেখা যায় না।”

 

Read More

Sunday, December 13, 2020

যান্ত্রিক ভাষা বা মেশিন ভাষা (Machine Language) বলতে কী বুঝায়? এর সুবিধা এবং অসুবিধাসমূহ কী কী?

Be the first to comment!

মেশিন ভাষা বা নিম্নস্তরের ভাষা 

কম্পিউটারের সরাসরি বোধগম্য ভাষাকে মেশিন ভাষা বা নিম্নস্তরের ভাষা বলে। যান্ত্রিক ভাষার সহজ অর্থ হচ্ছে যন্ত্রের নিজস্ব ভাষা অথবা হেক্সাপদ্ধতি ব্যবহার করে সবকিছু লেখা হয়। সুতরাং ১ ও ০ এ দুটি অঙ্ক ব্যবহার করে নির্দেশ সাজিয়ে প্রোগ্রাম লেখার পদ্ধতিকে মেশিনের ভাষায় প্রোগ্রাম বলে। মেশিন ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে অবজেক্ট প্রোগ্রাম বলে। মেশিন ভাষা ব্যতিত অন্য যেকোনো ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে বলে সোর্স (উৎস) প্রোগ্রাম। কম্পিউটার শুধুমাত্র মেশিন ভাষাই বুঝতে পারে। 

মেশিন ভাষার সুবিধা

১. এ ভাষার সাহায্যে অতি সংক্ষিপ্ত আকারে প্রোগ্রাম লেখা যায়। 

২. এ ভাষা সিপিইউ সরাসরি বুঝাতে পারে বলে অন্য ভাষার তুলনায় কম সময় লাগে। 

৩. প্রোগ্রাম নির্বাহে কম সময় লাগে। 

৪. এ ভাষায় প্রোগ্রাম নির্বাহে বেশি মেমরির প্রয়োজন হয় না। 

মেশিন ভাষার অসুবিধা

১. এ ভাষায় প্রোগ্রাম ক্সতরি করা অত্যন্ত জটিল এবং শ্রমসাধ্য। 

২. এ ভাষায় প্রোগ্রাম লিখতে হলে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। 

৩. এ ভাষায় ভুল সনাক্ত করা ও ডিবাগিং করা বেশ কষ্টসাধ্য। 

৪. এ ভাষায় এক কম্পিউটারের জন্য লিখিত প্রোগ্রাম অন্য কম্পিউটারে চালানো যায় না। 

৫. এ ভাষায় প্রোগ্রাম লেখার জন্য কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ সংগঠনের ধারণা থাকা একান্ত প্রয়োজন।


Read More

ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud Computing) এর সুবিধাসমূহ আলোচনা করুন

Be the first to comment!

 ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud Computing) এর সুবিধা নিম্নরুপ: 

১. পরিমিতকরণ অর্জন: স্বল্প কর্মশক্তি ব্যবহার করে উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে প্রকল্প ও পণ্য একক প্রতি উৎপাদন খরচ হ্রাস করে। 

২. সস্তায় কর্মশক্তিতে বিশ্বায়িত করা: ইন্টারনেট সুবিধা থাকা সাপেক্ষে বিশ্বের যে কেউ ঈষড়ঁফ এ প্রবেশ বা ব্যবহার করতে পারবে। 

৩. প্রযুক্তির পরিকাঠামো ব্যয় হ্রাস: সর্বনিম্ন খরচ সাপেক্ষে তথ্য সহজে প্রবেশাধিকার বজায় রাখে। সাপ্তাহিক, ক্সত্রমাসিক বা বাৎসরিক চাহিদার উপর ভিত্তি করে পরিশোধের সুযোগ রাখে। 

৪. মূলধন বিনিয়োগ হ্রাস: হার্ডওয়্যার, সফট্ওয়্যার বা লাইসেন্স খরচ মেটানোর জন্য অধিক অর্থ ব্যয় অপ্রয়োজনীয়। 

৫. কার্যকর ব্যয় সংকোচন প্রক্রিয়া: সম্ভাব্য সংক্ষিপ্ততম সময়ে কম জনবল ব্যয়ে অধিক কর্ম সম্পাদন করে। 

৬. অধিক কার্যকর প্রকল্প নিরীক্ষণ: সমাপ্তির সময় চক্রের আগেই কার্য সম্পাদন করায় বাজেটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা যায়। 

৭. সহজ প্রবেশ্যতা নিশ্চিতকরণ: যেকোনো স্থান থেকে যখন খুশি এতে প্রবেশ সুবিধা জীবনকে আরও সহজ করে। 

৮. নতুন সফটওয়্যার লাইসেন্স: ব্যয়বহুল সফট্ওয়্যার লাইসেন্স বা প্রোগ্রাম ক্রয় ছাড়াই এর বিস্তার ঘটানো যায়। 

৯. নমনীয়তা: গুরুত্বপূর্ণ কর্মশক্তিকে বা অর্থ সম্পদকে বিপদাপন্ন না করেই গতিধারা পাল্টে ফেলা যায়।

১০. কর্মী প্রশিক্ষণ ব্যয় অনধিক: হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার বিষয়ে অনধিক জ্ঞান সম্পর্কে স্বল্পসংখ্যক কর্মশক্তি ব্যবহার করেও বেশি কাজ করা সম্ভব। 


Read More

Saturday, December 12, 2020

হিসাবের আভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারী কারা?

Be the first to comment!

নতুন নতুন তত্ত্ব ও তথ্যের আবিস্কারের মাধ্যমে হিসাববিজ্ঞান ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় গতিশীল ভূমিকা রাখছে। ফলে হিসাব তথ্য ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নে হিসাবের আভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারীদের সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো:

মালিক: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ পক্ষ হলো মালিক। তিনি ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে থাকেন। তিনি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সকল তথ্য জানতে আগ্রহী থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। ব্যবসায় তার বিনিয়োজিত মূলধন নিরাপদ কিনা, বিনিয়োগ থেকে কী পরিমাণ মুনাফা অর্জিত হচ্ছে, প্রতিষ্ঠানের বর্তমান আর্থিক অবস্থা ও ভবিষ্যৎ গতিবিধি, প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সচ্ছলতা, ব্যবস্যায় প্রতিষ্ঠানের সম্প্রসারণের পরিকল্পনা প্রভৃতির জন্য তিনি নানবিধ তথ্য জানতে আগ্রহী থাকেন। 

ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সফলতা অনেকটাই নির্ভর করে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দক্ষ পরিকল্পনার উপর। আর সঠিক পরিকল্পনা নির্ভর করে সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের উপর। কখন কী পরিমাণ পণ্য ক্রয় বা বিক্রয় হবে, কোন উৎসে কখন কত টাকা ব্যয় হবে, কোন উৎস থেকে অর্থ পাওয়া যাবে কিংবা অর্থ সংগ্রহ করতে হবে এভাবে নানাবিধ পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য ব্যবস্থাপনাকে তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। 

কর্মকর্তা ও কর্মচারি: প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নানাবিধ তথ্য থেকে জানতে পারেন যে, প্রতিষ্ঠান ও তাদের নিজেদের উন্নয়েনের জন্য কোন ক্ষেত্রে তাদের কাজের পরিধি বিস্তৃত করতে হবে, কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের কাজের উন্নয়নের সুযোগ রয়েছে, কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের নিজেদের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের তথ্যের উপর ভিত্তি করেই মালিকদের সাথে তারা তাদের পারিশ্রমিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতে ও তাদের দাবি আদায়ের যুক্তি তুলে ধরতে পারে।

অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষক: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কার্যাবলি পরিকল্পনা অনুযায়ী সম্পাদিত হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষণের জন্য অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষক নিয়োগ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগে সঠিকভাবে কার্য সম্পাদিত হচ্ছে কিনা তা যাচাই করার জন্য অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠানের নানাবিধ তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন। তিনি এ তথ্য নিয়ে পূর্ব পরিকল্পানায় নির্ধারিত লক্ষ্যের সাথে প্রকৃত অর্জিত ফলাফলের সাথে তুলনা করে পরিকল্পনার কার্যকারিতা ও বাস্তব কাজের সমস্যগুলো উ˜্ঘাটন করেন। কোনো ক্ষেত্রে সমস্যা থাকলে তা সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করে থাকেন। 


Read More

Friday, December 11, 2020

রেওয়ামিল কাকে বলে এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী?

Be the first to comment!

লেনদেনগুলো খতিয়ানভুক্ত করার পর হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করার জন্য খতিয়ানসমূহের জের নিয়ে যে বিবরণী প্রস্তুত করা হয় তাকে রেওয়ামিল বলে। হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাইয়ের জন্য মূলতঃ রেওয়ামিল প্রস্তুত করা হয়। এটি কোনো হিসাব নয় বা এটি হিসাবের কোনো অপরিহার্য অংশও নয়। একটি বিবরণী মাত্র। 



রেওয়ামিলের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ: 

১. রেওয়ামিল কোনো হিসাব বা হিসাবের অংশ নয়। এটি একটি বিবরণী । 

২. রেওয়ামিলে ডেবিট ও ক্রেডিট দুটি টাকার ঘর থাকে। খতিয়ানের ডেবিট জেরগুলো ডেবিট পাশে ও ক্রেডিট জেরগুলো ক্রেডিট পাশে বসাতে হয়। 

৩. এর জন্য কোনো হিসাবের বই ব্যবহার করা হয় না। বরং আলাদা কাগজে রেওয়ামিল প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। 

৪. এটি সাধারণত হিসাবকালের শেষ তারিখে আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতের পূর্বে ক্সতরি করা হয়।

৫. এ বিবরণীতে সকল হিসাবের জের (আয়, ব্যয়, সম্পত্তি, দায়, মূলধন ও উত্তোলন) থাকে। 

৬. রেওয়ামিল হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করতে পারে। 

৭. রেওয়ামিল আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতে সহায়তা করে থাকে।

Read More

হিসাব বিজ্ঞানের করণিক ভুল সমন্ধে আলোচনা করুন/ রেওয়ামিলে হিসাব বিজ্ঞানের কোন ধরনের ভুল ধরা পড়েনা?

Be the first to comment!

যেসব ভুল হিসাব বিভাগের কর্মকর্তা বা কর্মচারীর অসাবধানতার কারণে ঘটে সেসব ভুলকে করণিক ভুল বলে। করণিক ভুলকে আবার নিম্নলিখিত চারভাগে ভাগ করা যেতে পারে 

ক. বাদ পড়ার ভুল: যখন কোনো লেনদেন হিসাবের বইতে আদৌ লিপিবদ্ধ করা হয় না কিংবা হিসাবের প্রাথমিক বই জাবেদায় লিপিবদ্ধ করা হলেও খতিয়ানভুক্ত করা হতে বাদ পড়েছে। এধরনের কোনো লেনদেন পুরোপুরিভাবে (খতিয়ানে) হিসাবে লিপিবদ্ধকরণ হতে বাদ যাওয়ার ভুলকে বাদ পড়ার ভুল বলে। এধরনের ভুলের জন্য হিসাবের কোথাও কোনো পরিবর্তন হয়নি। যার ফলে এধরনের ভুল রেওয়ামিলে ধরা পড়বে না। 


খ. লেখার ভুল:
কোনো লেনদেন হিসাবের বইতে লিপিবদ্ধকরণের সময় প্রকৃত অঙ্ক অপেক্ষা কম বা বেশি লেখা হলে তাকে লেখার ভুল বলে। যেমন-জাবেদের নিকট ৫,০০০ টাকার পণ্য ক্রয় লেনদেনটি যদি ক্রয় হিসাবে ৫০০ টাকা ডেবিট ও জাবেদ হিসাবে ৫০০ টাকা ক্রেডিট করা হয় তাহলে রেওয়ামিলে কোনো গড়মিল ধরা পড়বে না । 

গ. পরিপূরক ভুল: যখন একটি ভুলের দ্বারা অপর এক বা একাধিক ভুল পূরণ হয় তাকে পরিপূরক ভুল বলে। যেমন-রহমানের হিসাবে ৫০০ টাকা ডেবিট করার কথা ছিল সেখানে ৫০ টাকা ডেবিট করা হলো। অন্য জায়গায় রহিমের হিসাবে ৫০০ টাকা ক্রেডিট করার কথা সেখানে ভুলে ৫০ টাকা ক্রেডিট করা হয়েছে। ফলে রহমানের হিসাবে ৪৫০ টাকা ডেবিট কম করায় ও রহিমের হিসাবে ৪৫০ টাকা ক্রেডিট কম করায় রেওয়ামিলে কোনো গড়মিল দেখা যাবে না। 

ঘ. বে-দাখিলার ভুল: হিসাবের প্রাথমিক বহি জাবেদা হতে খতিয়ানে স্থানান্তর করার সময় ভুলে এক হিসাবের পরিবর্তে অন্য হিসাবকে সঠিক পার্শ্বে লেখা হলে তাকে বে-দাখিলার ভুল বলে। যেমন-জুয়েলের হিসাবের ৫০০ টাকা ডেবিট না করে তার পরিবর্তে আরিফের হিসাবে ৫০০ টাকা ডেবিট করা হলো। এ ধরনের ভুলের ক্ষেত্রেও রেওয়ামিলে কোনো গড়মিল হবে না।

Read More

Thursday, December 10, 2020

হিসাববিজ্ঞানের সুবিধাসমূহ আলোচনা করুন

Be the first to comment!

সঠিকভাবে হিসাব সংরক্ষণের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিভিন্নভাবে উপকৃত হয় এবং বহুবিধ সুবিধা ভোগ করে থাকে। নিম্নে হিসাববিজ্ঞানের সুবিধাসমূহ আলোচনা করা হলো 

১. কোনো নির্দিষ্ট সময় পরে ব্যবসায়ী হিসাববিজ্ঞানের মাধ্যমে তার কারবারের লাভ-ক্ষতি হিসাব প্রস্তুত করে ব্যবসায়ের লাভ অথবা ক্ষতি নির্ণয় করতে পারে। 

২. কারবারের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য আদালতে মামলা দায়ের করা হলে এ মামলায় একমাত্র সুষ্ঠুভাবে রক্ষিত হিসাবের খাতাপত্রই বিচারকের নিকট প্রমাণস্বরূপ উপস্থাপন করা যায়। 

৩. কোনো নির্দিষ্ট সময়ে বা যেকোনো সময় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার বিবরণী প্রস্তুত করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সর্বাঙ্গীণ আর্থিক অবস্থা অর্থাৎ মোট মূলধন, মোট দেনা, মোট পাওনা, মোট সম্পত্তি ও হাতে নগদ টাকার পরিমাণ ইত্যাদি জানা যায়। 

৪. বাজেটীয় নিয়ন্ত্রণ ও মান ব্যয় হিসাবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে হিসাববিজ্ঞান সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। 


৫. হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায় এবং বিভিন্ন রকম চুরি ও জালিয়াতি প্রতিরোধ করা যায়। 

৬. ভবিষ্যৎ নীতি-নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যবসায়ীকে সাহায্য করে থাকে। সঠিকভাবে হিসাব সংরক্ষণের মাধ্যমে কারবারের আয়-ব্যয় নির্ধারণ ও পরিকল্পনা প্রণয়ন করা সহজ হয়। 

৭. হিসাব প্রতিবেদন, বাজেট, আয়-ব্যয় বিবরণী ইত্যাদির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন স্তরে যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় তথ্য আদান-প্রদানে হিসাববিজ্ঞান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 


হিসাববিজ্ঞানের উপর্যুক্ত সুবিধাগুলোর জন্য বর্তমানে ছোট-বড় সকল প্রতিষ্ঠানে হিসাব রাখা একটি অপরিহার্য কাজ হিসেবে পরিগণিত।


Read More

Monday, December 7, 2020

Mention the Steps in Flexible Budgeting

Be the first to comment!

The following steps (stages) are involved in developing a Flexible budget:

1. Decide the range of activity to which the budget is to be prepared.

2. Determining the cost behavior patterns (fixed, variable, semi-variable) for each element of cost to be included in the budget.

3. Selecting the activity levels (generally in terms of production) to organize budgets at those levels.


4. Preparing the budget at each activity level selected by associating the activity level with corresponding costs. The corresponding costs to be attached with each activity level are determined in terms of their behavior, i.e. fixed, variable and semi variable.)

Read More

Short Note- Liquidity Trap

Be the first to comment!

 A liquidity trap may be a situation, described in Keynesian economics, in which, "after the speed of interest has fallen to a particular level, liquidity preference may become virtually absolute in the sense that nearly everyone prefers holding cash instead of holding a debt which yields so low a rate of interest.”


A liquidity trap is caused when people hoard cash because they expect an adverse event like deflation, insufficient aggregate demand, or war. Among the characteristics of a liquidity trap are interest rates that are on the brink of zero and changes within the funds that fail to translate into changes within the price level.


In Keynes' description of a liquidity trap, people simply 
don't 
want to carry bonds and like other, non-liquid sorts of money instead. Because of this preference, after converting bonds into cash, this causes an incidental but significant decrease to the bonds' prices and a subsequent increase to their yields.

However, people prefer cash regardless of how high these yields are or how high the financial institution sets the bond's rates (yields).

Post-Keynesian economist Hyman Minsky posited that "after a debt deflation that induces a deep depression, an increase in the money supply with a fixed head count of other assets may not lead to a rise in the price of other assets." This naturally causes interest rates on assets that are not considered "almost perfectly liquid" to rise.

Read More

Describe the Criticism of Scientific Management

Be the first to comment!

 Taylor’s scientific management was criticized not only by the workers and managers but also by the psychologists and therefore the general public. the most grounds of criticism are given below:


1. The utilization 
of the word ‘Scientific’ before ‘Management’ was objected because what's actually meant by scientific management is nothing but a scientific approach to management.


2. Taylor advocated the concept of functional foremanship to cause 
specialization within the organisation. But this is often not feasible in practice as a worker can’t perform instructions from eight foremen.


3. Scientific management is production-centered because it 
concentrates an excessive amount of on the technical aspects of labor and undermines the human think about industry.



4. Scientific Management ignores social and psychological needs of workers 
because it 
treats them as extension of machines barren of any feelings and emotions.


5. Trade unionists regarded the principles of scientific management because the 
means to take advantage of labour because the wages of the workers weren't increased in direct proportion to productivity increases.


Many of the above objections were later remedied by the opposite 
contributors to scientific management like Henri L. Gantt, Frank Gilbreth, Lillian Gilbreth and Harrington Emerson. Many of the recommendations of Taylor are still being applied by the fashionable business undertakings. In short, it are often said that Taylor was the pioneer in introducing scientific reasoning to the discipline of management.

Read More

Management is an Emerging Profession-Explain

Be the first to comment!

 The professionals enjoy high status in every society. Individuals desire to hitch a profession like medicine, accountant, engineering and law. There has been a growing trend towards professionalization of management, primarily, due to the will of business leaders for social station and recognition. A profession could also be defined as an occupation backed by specialized knowledge and training, whose code of conduct is regulated by knowledgeable body and which is duly recognized by the society. The basic requirements of a profession are as follows:


1. Knowledge: a considerable and expanding body of data and knowledge within the concerned field.


2. Competent Application: Skilled and judicious utilization of data within the solution of complex and important problems. This requires education and training in the specified field.


3. Professional Body: Regulation of entry into the profession and conduct of members by the representative body.


4. Self Control: a longtime code of conduct enforced by the profession’s membership.


5. Social Responsibility: Primarily motivated by the will to serve others and therefore the community.


6. Community Approval: Recognition of professional status by the society.

Read More

Sunday, December 6, 2020

Describe the main functions of Top management.

Be the first to comment!

 Top management is that the ultimate source of authority and it lays down goals, policies and plans for the enterprise. It devotes longer on planning and coordinating functions. It is accountable to the owners of the business of the general management. It is also described because the politics group liable for the general direction and success of all company activities. The important functions of top management include :

(a) to determine the objectives or goals of the enterprise.

(b) to form policies and frame plans to achieve the objectives laid.

(c) To set up an organizational frame work to conduct the operations as
per plans.


(d) To assemble the resources 
of cash , men, materials, machines and
methods to put the plans into action.

(e) To exercise effective control of the operations.

(f) To provide overall leadership to the enterprise.
Read More

Administration is a Higher Level Function-Explain

Be the first to comment!

Oliver Shelden subscribed to the primary viewpoint. consistent with him, "Administration cares with the determination of corporate policy, the coordination of finance, production and distribution, the settlement of the compass of the organization and therefore the ultimate control of the chief . 

Management proper cares with the execution of policy within the bounds found out by administration and therefore the employment of the organization within the particular objects before it... Administration determines the organization; management uses it. Administration defines the goals; management strives towards it". Administration refers to policy-making whereas management refers to execution of policies laid down by administration. This view is held by Tead, Spriegel and Walter.

Administration is that the phase of commercial enterprise that concerns itself with the general determination of institutional objectives and therefore the policies unnecessary to be followed in achieving those objectives. Administration may be a determinative function; on the opposite hand, management is an executive function which is primarily concerned with completing of the broad policies laid down by the administration. Thus, 24 administrations involves broad policy-making and management involves the execution of policies laid down by the administration

Read More

Explain the The Four Ds of Effectiveness

Be the first to comment!

 The first D is desire: you want to have an intense, burning desire to urge some time in check and to realize maximum effectiveness.

The second D is decisiveness: you want to make a transparent decision that you simply are getting to practice blast management techniques until they become a habit.


The third D stands for determination: you want to be willing to continue the face of all temptations to the contrary until you've got become an efficient time manager. Your desire will reinforce your determination.

And finally, the foremost important key to success in life, the fourth D, is discipline: you want to discipline yourself to form time management a lifelong practice. Effective discipline is that the willingness to force yourself to pay the worth , and to try to to what you recognize you ought to do, once you should roll in the hay , whether you are feeling like it or not. This is critical for success.

Read More

Tuesday, February 25, 2020

Thursday, December 5, 2019

Marketing Short Notes- Call center

2 Comments

A call center is a centralized department to which phone calls from current and potential customers are directed. Call centers can handle inbound and/or outbound calls, and be located either within a company or outsourced to another company that specializes in handling calls.

In other words, a call center may be defined as, - a work environment in which the main business is mediated by computer and telephone-based technologies that enable the efficient distribution of incoming calls (or allocation of outgoing calls) to available staff, and permit customer-employee interaction to occur simultaneously with use of display screen equipment and the instant access to, and inputting of, information. This includes parts of companies dedicated to this activity, as well as the whole company.

Call centers are an increasingly important part of today’s business world, employing millions of agents across the globe and serving as a primary customer-facing channel for firms in many different industries.

Read More

Marketing-JAIBB Short Notes-Value Chain

1 Comment
The value chain describes the full range of activities that firms and workers do to bring a product from its conception to its end use and beyond. This includes activities such as design, production, marketing, distribution and support to the final consumer.

The activities that comprise a value chain can be contained within a single firm or divided among different firms. Value chain activities can produce goods or services, and can be contained within a single geographical location or spread over wider areas.

In other words, Value chains are an integral part of strategic planning for many businesses today. A value chain refers to the full life cycle of a product or process, including material sourcing, production, consumption and disposal/recycling processes.

Read More

Tuesday, September 17, 2019

Monday, May 20, 2019

There is no supply curve in monopoly-Explain.

Be the first to comment!
For profit maximization, competitive and monopoly firms are same. But, still there is a difference between the two.

For a competitive firm:- P=MR=MC  

For a monopoly firm:-  P>MR=MC 

So, you see, MR & MC are equivalent for both type of firms but the relationship between Price, MC & MR differ for both.

For a competitive firm: Price Marginal Revenue = Average Revenue = Demand Marginal Cost.

So, you see, MR & MC are equivalent for both type of firms but the relationship between Price, MC & MR differ for both.

For a competitive firm: Price Marginal Revenue = Average Revenue = Demand Marginal Cost.

For a monopoly firm: Price Marginal Revenue Marginal Cost.

Here for a monopoly, in panel (b) the demand curve is shifted up from D1 to D2. The new Marginal Revenue curve, MR2 , intersects the Marginal Cost curve at a larger quantity Q2. But the shift in the demand curve is in a way that the price charged is the same. Shifts in demand normally cause changes in both quantity and price.

If we study the monopolist demand curve, we observed that monopoly market using the market demand curve and the firm's cost curves. However, we don't find any supply curve.

So, what exactly happened to the supply curve? Well, like any other firm, monopolist also  make decision about what quantity to supply but it doesn't have a supply curve. If we go definition, then supply curve tells us that firms choose to supply at any given price. And, it makes sense for competitive firms as they are price takers. But, a monopolist is a price-maker. So, there is no meaning to know at what price firm would sell what quantity because monopolist firm sets the price at the same time it chooses the quantity to supply.

However, the monopolist decision about what quantity to supply is difficult to separate from the demand curve it gets. Because shape of demand curve determines the shape of MR curve which determines the profit maximization of the monopolist.

That's why, monopolist has a demand curve but not a supply curve.

Read More